शनिवार, 1 अक्तूबर 2016

IF U DON’T STOP THIS….WHO WILL?

‘পরীক্ষা তারাতারি শেষ হয়েছিল তাই আমার আরেক বান্ধুবিকে সাথে নিয়ে ক্যান্টিনে চলে গেলাম খেতে। ক্যন্টিনের খাবারের টেবিল ২ টা এর একটা অনেক উচু তাই ওপাশে কেউ থাকলে দেখা যায় না। আমরা সিংগারা অর্ডার করলাম।এরমধ্যেই পাশের উচু টেবিলের পেছন থেকে ছোট একটা বাচ্চার গোঙ্গানির শব্দ,খুব পরিচিত কন্ঠ। ছোট টেবিল থেকে মাথা বের করে তাকিয়ে দেখি ক্যান্টিনের মধ্যবয়সী এক দোকানদার আমাদের এক ম্যাডামের ৪বছরের মেয়ের সাথে কিছু একটা করছে। প্রতিবাদ করার মত সাহস আমার ছিল না তাই কোন রকম রাগ না দেখিয়ে মেয়েটিকে আস্তে করে ডেকে বললাম ম্যাডাম ওকে ডাকছে।আমরা বাচ্চাটাকে নিয়ে ম্যাডামের কাছে গেলাম আর সব ঘটনা খুলে বললাম। ম্যাডাম কষ্ট পেলেন। তবে তিনিও হয়ত ভয় পেয়েছেন তাই লোকটাকে কিছুই বললেন না আর আমাদেরও বললেন অন্য কাউকে বিষয়টা বলতে না’ গতদিন এই ঘটনা বলছিল আমার ছাত্রী। শুনে প্রথমে খুব খারাপ লাগছিল কিন্তু পরে রাগ হলো। আমাদের সমাজের প্রতিটি স্তরেই শিশুরা কোন না কোন ভাবে abuse হচ্ছে ।কিন্তু পেপারে ছাপা হচ্ছে না বলে আমাদের কর্ণকুহরে এসব ঘটনা কোন আলোড়নই জাগাতে পারছে না। গত বছর child এর কোর্সে পড়েছিলাম – সামান্য আঘাত করা , গালি , মানসিক কস্ট , টিটকারি দেয়া,তাচ্ছিল্য করা এই ছোট বিষয় গুলোকেও শিশু মনোবিজ্ঞানীরা child abuse ধরে থাকেন।কারন এই সামান্য আঘাতেই শিশুর জীবনে অনেক বড় ক্ষতি করে যেতে পারে। সেখানে physical abuse শিশুকে জীবনের কোন পরিণতিতে ঠেলে দিতে পারে তা কারোই অজানা থাকার কথা নয়। সমাজের এসব ঘৃণ্য নরপশুদের কিছু বলার নেই কারন তারা কোন ভাষার ঊর্ধ্বে , তাদেরকে শুধু শাস্তি দিয়েই কিছু বোঝানো সম্ভব । কিন্তু সমাজের আর বাকি মানুষদের কি বলবো ? বাবা-মা ? একটু সতর্কতা, একটু হেকমতের অভাবে কত শিশু রোজ এভাবে বলি হয়ে যাচ্ছে ভোগ্য পন্য হিসেবে । খবরের কাগজে কালো অক্ষরের ফ্রেমে বন্দি হওয়ার আগে কি কেউ কোন পদক্ষেপ উঠাবে না ?

कोई टिप्पणी नहीं:

एक टिप्पणी भेजें